Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Science Club

“সাইন্স ক্লাব কার্যক্রম- গুরুদাসপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ”

 

 

“সাইন্স ক্লাব কার্যক্রম”

Science Club:

The scientific and technological advancement of today is a long forward journey from the stone age. Each individual has his/her interests’ talents and abilities. Even a progressive syllabus fails to fulfill the needs of each science educator, now a days are found to exhibit growing interest and means of stimulating group participation and mobilizing interest in learning science organizing science clubs is one among such activities. Thorough activities of a science club, learning of science becomes joyful.

 

Objectives:

Ø To develop a general interest in science.

Ø To inculcate scientific attitude and provide opportunities for training in the scientific method.

Ø To develop an interest in scientific hobbies.

Ø To develop habits of exploration and creative faculties.

Ø To encourage individual and group activities.

Ø To make the students and public science-minded.

Ø To stimulate active participation and initiative among students in the learning process.

Ø To keep the students in touch with the recent advances in science and technology.

 

Activities:

Ø Holding science exhibition and fair.

Ø Participating in science fairs.

Ø Conducting visual programs of scientific interest.

Ø Arranging visits to places of scientific interest.

Ø Preparing of charts, postures, models etc.

Ø Displaying science news.

Ø Improvising and preparing hand-made apparatus.

Ø A general reading of scientific literature.

Ø Organizing lectures, debates, seminars, symposia etc.

 

আজকের এই বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এমনিই এমনিই আসেনি।প্রস্তর‍যুগ থেকে শুরু করে এই অভাবনীয়  সাফল্য এসেছে এক দীর্ঘ যাত্রার ফলে। মানুষকে পাড়ি দিতে হয়েছে এক দীর্ঘ পথ। আর এর ফলেই গত কয়েক দশকে কিংবা  ১৮ শতক  থেকে শুরু করে যে,  অভাবনীয় সাফল্য এসেছে বিজ্ঞানের হাত ধরে তা মুখে বলে শেষ করা যাবে না। আর বর্তমানে পরিলক্ষিত হয় যে, প্রত্যেকেরই বিজ্ঞানের প্রতি তৈরি হচ্ছে নিজস্ব চাহিদা, যোগ্যতা এবং সক্ষমতা। তারই সাথে এও দেখা যায় যে,  একটি প্রগতিমূলক পাঠ্যসূচিও এখন একজন বিজ্ঞান শিক্ষানবিশের চাহিদা পূরণে পারে না। ফলে বর্তমানে উঠতি আগ্রহকে আরও  বিকশিত করতে প্রয়োজন হচ্ছে অতিরিক্ত কিছুর। যার চেষ্টা করা হচ্ছে ঐক্যবদ্ধ অংশগ্রহণে  উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে ও বিজ্ঞানের প্রতি  শেখার আগ্রহকে আরও বাড়ানোর মাধ্যমে। আর জের ধরেই, শিক্ষাব্যবস্থায় যুক্ত হয়েছে সাইন্স ক্লাব নামের কর্মসূচি। যাকে এই প্রগতিমূলক পাঠসূচিরই একটি উন্নত সংস্করণ বলা চলে। যা শিক্ষাক্ষেত্রে সাইন্স বা বিজ্ঞানকে করেছে অনেক আনন্দদায়ক। সাইন্স ক্লাবের কার্যাবলির মাধ্যমে, বিজ্ঞান শেখা অনেকটাই মজাদার হয়ে উঠেছে। যা একজন শিক্ষার্থীকে বিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট করে তুলে কয়েকগুণে ৷ সাইন্স ক্লাব শুধুই শুধুই বিজ্ঞানকে এতটা মজাদার করে তোলেনি। গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে বিজ্ঞানকে এক ভিন্ন  এবং সাবলীল ধারায় উপস্থাপনের মাধ্যমে করে তুলেছে কৌতূহলপূর্ণ। সাইন্স ক্লাবের এমনি কিছু অনন্য কার্যাবলী হলোঃ বৈজ্ঞানিক প্রদর্শনী এবং বিজ্ঞান মেলার আয়োজন করা। বিজ্ঞান মেলায় অংশগ্রহণ করা। বৈজ্ঞানিক বিষয়সমূহের চাক্ষুষ কার্য্যসূচী পরিচালনা করা। বৈজ্ঞানিক স্থান সমূহ দর্শনের ব্যবস্থা করা। বিভিন্ন চার্টার, পোস্টার, বৈজ্ঞানিক মডেল ইত্যাদি প্রস্তুত করা। বৈজ্ঞানিক খবরাখবর প্রদর্শন করা।সহজলভ্য জিনিস থেকে হস্তনির্মিত যন্ত্রপাতি প্রস্তুত করা। বৈজ্ঞানিক সাহিত্যের প্রতি সার্বজনীন অধ্যয়নের ব্যবস্থা করা। লেকচার,বিতর্ক, সেমিনার,  সম্মেলন ইত্যাদির আয়োজন করা। তবে এই কার্যাবলীর মধ্যেই শুধু সীমাবদ্ধ নেই সাইন্স ক্লাব। কথায় আছে আপনার যদি গন্তব্য ঠিক না থাকে তবে একটা ভালো জাহাজ থাকলেও সমুদ্রে ভাসতেই থাকবেন। গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন না। ঠিক তেমনি শুধু কার্যাবলী দিয়েই  শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি সম্ভব নয়। পড়া পড়ার মতোই রয়েই যাবে। ঠিক ওই গতানুগতিক পাঠ্যসূচির মতোই যার ফলে উন্নতি ঠিক  আশা করা যায় না। তাই কিছু নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে সাইন্স ক্লাব এগিয়ে যাচ্ছে সামনেকার্যাবলীর পাশাপাশি এই উদ্দেশ্যগুলো অর্জন করার স্পৃহাই সাইন্স ক্লাবকে করেছে আরও অনন্য।  এমনি কিছু উদ্দেশ্য হলোঃ বিজ্ঞানের প্রতি একটা সার্বজনীন আগ্রহ সৃষ্টি করা।মনের অভ্যন্তরে বৈজ্ঞানিক মনোভাব গেথে দেয়া এবং সেই সাথে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রশিক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ সরবরাহ করা। বৈজ্ঞানিক শখগুলোর প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা। গবেষণা কিংবা অন্বেষণের অভ্যাস সৃষ্টি করা এবং পাশাপাশি  সৃজনশীল দক্ষতা বৃদ্ধি করা। একক এবং ঐকবদ্ধ্য ক্রিয়াকলাপের প্রতি উৎসাহিত করা। শিক্ষার্থীদেরকে সার্বজনীন কিংবা আন্তর্জাতিক  বৈজ্ঞানিক মনোভাব সম্পন্ন হিসাবে তৈরি করা। শেখার প্রক্রিয়ার মধ্যেই সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং উদ্যোগ নিতে অনুপ্রেরিত করা। সম-সাময়িক বৈজ্ঞানিক উন্নতির সাথে শিক্ষার্থীদেরকে পরিচিত রাখা।